🔹 Class 12 Semester 4 Education 7th Chapter Question Answer
[প্রতিটি প্রশ্নের মান 5]
1. শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার সুবিধাগুলি আলোচনা করো। [HS-2016]
উত্তর : বর্তমান যুগে শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা শিক্ষাক্ষেত্রে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার প্রভাবে শুধু শিক্ষা নয়, স্বাস্থ্য, ব্যবসা-বাণিজ্য প্রভৃতি নানা ক্ষেত্রও উন্নতির পথে এগিয়ে চলেছে। বিশেষত শিক্ষাক্ষেত্রে প্রযুক্তিবিদ্যার ব্যবহার শিক্ষণ-শিখন প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর, সহজ ও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার সুবিধাগুলি হল :
১. শিক্ষার্থীর সক্রিয়তা বৃদ্ধি : শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার ব্যবহারে শিক্ষার্থীরা শেখার কাজে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে। এতে তাদের আগ্রহ বাড়ে এবং শেখার প্রতি ইতিবাচক মনোভাব গড়ে ওঠে, যা সাফল্য অর্জনে সহায়তা করে।
২. অনুশীলনের সুযোগ সৃষ্টি : প্রযুক্তিবিদ্যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বারবার অনুশীলনের সুযোগ পায়। এর ফলে শেখানো বিষয়গুলি তারা ধীরে ধীরে ভালোভাবে আয়ত্ত করতে পারে এবং ভুলের পরিমাণ কমে যায়।
৩. ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যভিত্তিক শিক্ষাদান সম্ভব : সাধারণ শ্রেণিকক্ষে সব শিক্ষার্থীর চাহিদা একসঙ্গে পূরণ করা কঠিন হয়। কিন্তু শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার সাহায্যে প্রত্যেক শিক্ষার্থী তার নিজের ক্ষমতা ও গতির সঙ্গে মিল রেখে শেখার সুযোগ পায়।
৪. সমস্যাসমাধানে সহায়তা : শিক্ষাক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিলে প্রযুক্তিবিদ্যার সহায়তায় শিক্ষার্থীরা সেই সমস্যাগুলির সমাধান করতে পারে। এতে তাদের চিন্তাশক্তি ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
৫. প্রেষণা ও উৎসাহ বৃদ্ধি : প্রযুক্তিভিত্তিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করে। এর ফলে তাদের শেখার প্রতি আগ্রহ, উৎসাহ ও উদ্দীপনা বৃদ্ধি পায় এবং প্রেষণার সঞ্চার ঘটে।
৬. নিজের সময় অনুযায়ী অনুশীলনের সুযোগ : শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা তথা কম্পিউটারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা প্রয়োজন অনুযায়ী এবং নিজের সুবিধামতো সময়ে অনুশীলন করতে পারে। এর ফলে শেখার প্রক্রিয়া আরও ত্রুটিমুক্ত ও ফলপ্রসূ হয়।
উপসংহার : সব মিলিয়ে বলা যায়, শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা শিক্ষণ-শিখন প্রক্রিয়াকে সহজ, কার্যকর ও শিক্ষার্থী-কেন্দ্রিক করে তুলেছে। এর বিভিন্ন সুবিধা শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও শিক্ষার মানোন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
2. শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার উদ্দেশ্যগুলি লেখো।
উত্তর : শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা বলতে শিক্ষাদান ও শিক্ষাগ্রহণ প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর, বিজ্ঞানসম্মত ও আকর্ষণীয় করে তোলার একটি পরিকল্পিত ব্যবস্থা বোঝায়। শিক্ষালয়, শ্রেণিকক্ষ ও সমাজ এই তিনটি ক্ষেত্রেই শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। এর মাধ্যমে শিখন-শিক্ষণ পদ্ধতির উন্নয়ন, সহায়ক উপকরণের ব্যবহার এবং শিক্ষার্থীর অগ্রগতির যথাযথ মূল্যায়ন করা সম্ভব হয়। শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার উদ্দেশ্য সাধারণত দুই প্রকার। যেমন সাধারণধর্মী ও বিশেষধর্মী।
শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার সাধারণধর্মী উদ্দেশ্য :
i. সমাজের প্রয়োজন ও প্রত্যাশা অনুযায়ী শিক্ষার মূল লক্ষ্য নির্ধারণ করতে শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা সাহায্য করে।
ii. শিক্ষার লক্ষ্য, কর্মসূচি ও পরিকাঠামোকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য দিকনির্দেশ প্রদান করে।
iii. শিখন-শিক্ষণ প্রক্রিয়াকে আরও উন্নত ও কার্যকর করার জন্য উপযুক্ত শিক্ষণ মডেল গড়ে তোলে।
iv. পাঠক্রম পরিকল্পনা করা এবং শিক্ষার্থীদের অগ্রগতি মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার মান উন্নত করতে সহায়তা করে।
v. শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য উন্নতমানের শিখন-সহায়ক উপকরণ তৈরি ও ব্যবহার করা।
শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার বিশেষধর্মী উদ্দেশ্য :
i. শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার্থীদের পূর্বজ্ঞান, বৈশিষ্ট্য ও চাহিদা নির্ণয় করতে সাহায্য করে।
ii. শ্রেণিকক্ষভিত্তিক শিক্ষার নির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির করে শিখনের বিভিন্ন দিক নির্ধারণ করে।
iii. শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর মধ্যে পারস্পরিক প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে শিক্ষণ-শিখন প্রক্রিয়ার ত্রুটি সংশোধন করে।
iv. শিক্ষার্থীদের সক্রিয় অংশগ্রহণে উৎসাহিত করে এবং তাদের শেখার অসুবিধার কারণ চিহ্নিত করে।
v. শিক্ষণ-শিখন কর্মসূচির মূল্যায়নের মাধ্যমে উন্নত পাঠ-পরিকল্পনা প্রণয়ন করা।
উপসংহার : সুতরাং বলা যায়, শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা শিক্ষাকে পরিকল্পিত ও ফলপ্রসূ করে তোলে। সাধারণ ও বিশেষধর্মী উদ্দেশ্যের সম্মিলিত প্রয়োগের মাধ্যমে শিক্ষণ-শিখন প্রক্রিয়ার সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব হয়।
3. শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার পরিধি আলোচনা করো।
উত্তর : শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা একটি বিস্তৃত ও সামগ্রিক ধারণা। শিক্ষা প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত দৃশ্যমান উপকরণ যেমন যন্ত্র, মাধ্যম, সরঞ্জাম যেমন এর অন্তর্ভুক্ত, তেমনই পরিকল্পনা, পদ্ধতি ও চিন্তাভাবনার মতো বিমূর্ত বিষয়ও এর আওতায় পড়ে। বিজ্ঞানভিত্তিক ও নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তথ্যের যথাযথ ব্যবহার, শিক্ষণ উপকরণ ও সম্পদের সনাক্তকরণ এবং সেগুলির কার্যকর প্রয়োগে শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে।
সাধারণত শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার পরিধি তিনটি প্রধান ক্ষেত্রের উপর নির্ভরশীল। যেমন-
প্রথমত, শিক্ষাক্ষেত্রে প্রয়োজন অনুসারে নির্দেশদান বা শিক্ষণ প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করা।
দ্বিতীয়ত, শিক্ষামূলক প্রশাসন ও শিক্ষা পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক প্রযুক্তিবিজ্ঞানের প্রয়োগ।
তৃতীয়ত, শিক্ষাক্ষেত্রে পরীক্ষা গ্রহণ ও শিক্ষার্থীদের অগ্রগতি মূল্যায়নের সঙ্গে যুক্ত প্রযুক্তিবিজ্ঞান। এছাড়াও শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা শিক্ষার্থীর আচরণ ও গুণগত দিকের উন্নয়ন ঘটিয়ে তাকে নিজের পরিবেশের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে মানিয়ে নিতে সহায়তা করে। এই কারণে শিক্ষাক্ষেত্রে শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার পরিধি ক্রমশ বিস্তৃত হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল-আচরণগত প্রযুক্তিবিদ্যা, নির্দেশ সংক্রান্ত প্রযুক্তিবিদ্যা, শিক্ষাদান সংক্রান্ত প্রযুক্তিবিদ্যা এবং সিস্টেম বিশ্লেষণ।
পাঠ্যক্রম নির্মাণ, শিখন কৌশল নির্ধারণ এবং উপযুক্ত শিখন মাধ্যম নির্বাচনের ক্ষেত্রেও শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পাশাপাশি শিক্ষক প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রেও প্রযুক্তিবিজ্ঞানের সাহায্যে নতুন নতুন শিক্ষণ পদ্ধতির উদ্ভব ঘটেছে, যেমন- অনুশিক্ষণ, ভূমিকায়ন শিক্ষণ, সিস্টেম দৃষ্টিভঙ্গি ও বিভিন্ন শিক্ষণ মডেল।
সুতরাং বলা যায়, শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার পরিধি কেবল শ্রেণিকক্ষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং সমগ্র শিক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত ও বিস্তৃত।
4. শিক্ষায় প্রযুক্তিবিজ্ঞানের অবদান বা গুরুত্ব সংক্ষেপে আলোচনা করো।
উত্তর : বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় প্রযুক্তিবিজ্ঞানের ভূমিকা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রযুক্তিবিজ্ঞানের সাহায্যে শিক্ষাকে আরও পরিকল্পিত, বিজ্ঞানসম্মত ও শিক্ষার্থী-কেন্দ্রিক করে তোলা সম্ভব হয়েছে। শিক্ষণ-শিখন প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপেই এর অবদান স্পষ্টভাবে লক্ষ করা যায়।
শিক্ষায় প্রযুক্তিবিজ্ঞানের প্রধান অবদানগুলি হল :
১. লক্ষ্যনির্ভর শিক্ষার পরিকল্পনা : প্রযুক্তিবিজ্ঞানের মাধ্যমে ব্যক্তি ও সমাজের বর্তমান চাহিদা বিশ্লেষণ করে শিক্ষার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নির্ধারণ করা যায়। এর ফলে শিক্ষা কেবল তাত্ত্বিক না হয়ে বাস্তবমুখী হয়ে ওঠে এবং শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য প্রস্তুত করতে সহায়তা করে।
২. পাঠ্যবিষয় নির্বাচন ও সংগঠন : শিক্ষার নির্দিষ্ট লক্ষ্য অনুযায়ী কোন কোন বিষয় পড়ানো হবে, তা পরিকল্পিতভাবে নির্বাচন করতে প্রযুক্তিবিজ্ঞান সাহায্য করে। এর ফলে পাঠক্রম আরও সুসংগঠিত হয় এবং শিক্ষার্থীরা ধারাবাহিকভাবে শেখার সুযোগ পায়।
৩. তথ্যের বিজ্ঞানভিত্তিক উপস্থাপন : প্রযুক্তিবিজ্ঞানের সাহায্যে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তথ্য উপস্থাপন করা যায়, যা শিক্ষাকে আরও বিজ্ঞানসম্মত ও স্পষ্ট করে তোলে। এতে শিক্ষার্থীরা বিষয়বস্তু সহজে বুঝতে পারে এবং তাদের জ্ঞান আরও দৃঢ় হয়।
৪. শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক শিখন ব্যবস্থা : প্রযুক্তিবিজ্ঞানের মাধ্যমে প্রত্যেক শিক্ষার্থী তার নিজস্ব আগ্রহ, ক্ষমতা ও সামর্থ্য অনুযায়ী শেখার সুযোগ পায়। এর ফলে দুর্বল ও মেধাবী—সব ধরনের শিক্ষার্থীর শেখার প্রক্রিয়া সহজ হয়।
৫. আধুনিক শিক্ষা উপকরণের প্রয়োগ : চার্ট, মডেল, স্লাইড ও ওভারহেড প্রোজেক্টরের মতো শিক্ষা উপকরণ প্রযুক্তিবিজ্ঞানের সাহায্যেই শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যবহার করা সম্ভব হয়েছে। এসব উপকরণ পাঠদানকে আকর্ষণীয় করে তোলে এবং শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করে।
৬. মূল্যায়নে প্রযুক্তির ব্যবহার : প্রযুক্তিবিজ্ঞানের মাধ্যমে MCQ প্রশ্নপত্র মূল্যায়ন, মার্কশিট প্রস্তুত এবং নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফলাফল প্রকাশ করা যায়। এতে মূল্যায়ন প্রক্রিয়া দ্রুত, নির্ভুল ও স্বচ্ছ হয়।
উপসংহার : সর্বোপরি বলা যায়, শিক্ষায় প্রযুক্তিবিজ্ঞান শিক্ষণ-শিখন প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর, আধুনিক ও শিক্ষার্থী-কেন্দ্রিক করে তুলেছে এবং শিক্ষার গুণগত মান উন্নত করেছে।
5. শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার তাৎপর্য উল্লেখ করো।
উত্তর : শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা বলতে শিক্ষাদান ও শিক্ষাগ্রহণ প্রক্রিয়াকে দক্ষ ও কার্যকর করে তোলার একটি পরিকল্পিত ব্যবস্থা বোঝায়। ‘Technology’ শব্দটি গ্রিক ‘Technic’ ও ‘Logia’ শব্দ থেকে এসেছে, যার অর্থ দক্ষতার বিজ্ঞান। শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা মূলত Man, Machine, Materials, Media ও Methods এই পাঁচটি উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত, যা একসঙ্গে নির্দিষ্ট শিক্ষামূলক লক্ষ্য অর্জনে কাজ করে।
শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার তাৎপর্য :
i. শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা শিক্ষকের কল্পনাশক্তি ও সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে শিক্ষার্থীর শিখন প্রক্রিয়াকে সহজ ও আকর্ষণীয় করে তোলে।
ii. বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি যেমন পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষা-নিরীক্ষা, যুক্তিনির্ভর চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ শিক্ষাদানে প্রয়োগ করতে সাহায্য করে।
iii. মনোবিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞানের বিভিন্ন গবেষণালব্ধ তত্ত্ব শিক্ষাক্ষেত্রে প্রয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করে।
iv. আধুনিক শিক্ষাদান কৌশল ও শিক্ষামূলক উপকরণের যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষাদানকে প্রাণবন্ত ও বাস্তবমুখী করে তোলে।
v. শিক্ষককে সময়োপযোগী ও কার্যকর শিক্ষাদানে সহায়তা করে এবং শিক্ষাব্যবস্থার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
উপসংহার : সুতরাং বলা যায়, শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থার একটি অপরিহার্য অংশ। এটি শিক্ষাদান ও শিক্ষাগ্রহণ প্রক্রিয়াকে পরিকল্পিত, বিজ্ঞানসম্মত ও কার্যকর করে তোলে। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর মধ্যে উন্নত যোগাযোগ স্থাপন করে শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা শিক্ষাকে আরও বাস্তবমুখী ও প্রাণবন্ত করে। ফলে আধুনিক শিক্ষার উন্নয়ন, বিস্তার ও গুণগত মান বৃদ্ধিতে শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যার ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
🔹লেখকের শেষ মন্তব্য : আমাদের প্রকাশিত দ্বাদশ শ্রেণীর চতুর্থ সেমিস্টার শিক্ষাবিজ্ঞান সাজেশন ই-বুকটিতে(PDF) বোর্ডের নতুন সিলেবাস ও নতুন প্রশ্নপত্রের নিয়ম মেনে প্রতিটি অধ্যায় থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর খুব সহজ ও পরিষ্কারভাবে সাজানো হয়েছে। তাই এই ই-বুক(PDF)টি কিনতে হলে মেনু অপশনে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন এবং প্রয়োজনে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
File Details :
PDF Name : ক্লাস 12 শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা PDF
Size : 1 MB
No. of Pages : 3
Mode : Read-only (Online)
Download Link :
| আরো পড়ুন | প্রশ্নোত্তর |
|---|---|
| 1. হারুন সালেমের মাসি গল্পের প্রশ্ন উত্তর PDF | Click here |
| 2. ক্লাস 12 সংবিধান প্রণয়ন প্রশ্ন উত্তর PDF | Click here |
| 3. মানসিক স্বাস্থ্য ও সুস্থতার উন্নয়নে জীবন দক্ষতা PDF | Click here |
WB Semester Team
📞 & 💬 9883566115
