WB Semester Display Ads-1

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

ক্লাস 12 শিক্ষাবিজ্ঞান চতুর্থ সেমিস্টার চতুর্থ অধ্যায় ‘মানসিক স্বাস্থ্য’ | ২ নম্বরের প্রশ্নোত্তর | Class 12 4th Semester Education Chapter 4 Question Answer

0

চতুর্থ অধ্যায় : মানসিক স্বাস্থ্য (২ নম্বরের প্রশ্নোত্তর) PDF

ভূ(caps)মিকা : দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টারে শিক্ষাবিজ্ঞান বিষয়ে মোট ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হবে। এই ৪০ নম্বরের মধ্যে Group C-এর Unit : 2 ‘মানসিক স্বাস্থ্য এবং কল্যাণ’ থেকে মোট ৭ নম্বর থাকবে। অর্থাৎ এই ইউনিট থেকে ২ নম্বরের দুটি প্রশ্ন থাকবে, যার মধ্যে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর করতে হবে, এবং ৫ নম্বরের দুটি প্রশ্ন থাকবে, যার মধ্যে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর করতে হবে। ফলে মোট নম্বর হবে ২ + ৫ = ৭। ‘মানসিক স্বাস্থ্য এবং কল্যাণ’ এই ইউনিটটি মোট তিনটি অধ্যায়ে বিভক্ত। চতুর্থ অধ্যায় হল 'মানসিক স্বাস্থ্য', পঞ্চম অধ্যায় 'সুস্থতা', এবং ষষ্ঠ অধ্যায় 'মানসিক স্বাস্থ্য ও সুস্থতার উন্নয়নে জীবন দক্ষতা'। এই পর্বে চতুর্থ অধ্যায় 'মানসিক স্বাস্থ্য' থেকে ২ নম্বরের কিছু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর নিয়ে একটি PDF নিচে দিয়েছি, যা পরীক্ষার প্রস্তুতিতে খুবই সহায়ক হবে। এছাড়া, আমাদের প্রকাশিত দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার সাজেশন ই-বুক (PDF) গুলিতে শিক্ষাবিজ্ঞান বিষয়ের সম্পূর্ণ সিলেবাস অত্যন্ত সুন্দর ও সহজভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এই ই-বুকগুলি বোর্ডের নতুন প্রশ্নপত্রের নিয়ম মেনে তৈরি করা হয়েছে। ই-বুকগুলি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন অথবা এই ওয়েবসাইটের Menu Option-এ ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন।

Class 12 4th Semester Education Chapter 4 Question Answer

🔹 দ্বাদশ শ্রেণি শিক্ষাবিজ্ঞান চতুর্থ সেমিস্টার চতুর্থ অধ্যায় প্রশ্নোত্তর

[প্রতিটি প্রশ্নের মান 2] 
1. মানসিক স্বাস্থের সংজ্ঞা দাও ।
উত্তর : মানসিক স্বাস্থ্য বলতে মানুষের সেই মানসিক ক্ষমতাকে বোঝায়, যার মাধ্যমে সে নিজের অনুভূতি, চিন্তা ও আচরণকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং সমাজের মানুষের সঙ্গে সুন্দরভাবে মানিয়ে চলতে পারে। মানসিকভাবে সুস্থ ব্যক্তি জীবনের বিভিন্ন সমস্যা ও পরিস্থিতির সঙ্গে বাস্তবসম্মতভাবে খাপ খাইয়ে নিতে সক্ষম হয়।
Cutts (কাটস) and Moslay (মোসঁলে) এর মতানুসারে, 'মানসিক স্বাস্থ্য হল এক ধরনের সক্ষমতা যা আমাদের জীবনের বিভিন্ন পরিস্থিতিতে সংগতিবিধান করতে সাহায্য করে।'

2. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-এর মতে মানসিক স্বাস্থ্য কী ?
উত্তর : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, মানসিক স্বাস্থ্য বলতে এমন একটি সুস্থ অবস্থাকে বোঝায়, যেখানে একজন মানুষ নিজের যোগ্যতা ও সক্ষমতা সম্পর্কে সচেতন থাকে। এই অবস্থায় ব্যক্তি জীবনের স্বাভাবিক চাপ ও সমস্যার সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে। তার চিন্তা, অনুভূতি ও আচরণ সঠিকভাবে কাজ করে, ফলে সে নিজের কাজ ভালোভাবে করতে সক্ষম হয়। একই সঙ্গে সমাজের মঙ্গলসাধনের জন্যও সে নিজের ভূমিকা রাখতে পারে। অর্থাৎ, মানসিকভাবে সুস্থ ব্যক্তি নিজে ভালো থাকে এবং সমাজের জন্যও উপকারী হয়।

3. মানসিক স্বাস্থ্যর বৈশিষ্ট্যগুলি লেখো।
উত্তর : মানসিক স্বাস্থ্যর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হল-
i. আত্মসচেতনতা ও বাস্তব মূল্যায়ন : মানসিকভাবে সুস্থ ব্যক্তি নিজের চিন্তা, অনুভূতি ও আচরণ সম্পর্কে সচেতন থাকে। সে নিজের শক্তি ও সীমাবদ্ধতাগুলি বাস্তবসম্মতভাবে বিচার করতে পারে।
ii. কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি : সুস্থ মানসিক স্বাস্থ্য ব্যক্তির কাজ করার ক্ষমতা বাড়ায়। ফলে ব্যক্তি দৈনন্দিন দায়িত্ব ও কাজ আরও দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করতে পারে।
iii. মানসিক সুস্থতা ও স্বাভাবিকতা : মানসিক স্বাস্থ্য বলতে মনের দিক থেকে সুস্থ, স্বাভাবিক ও ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থাকে বোঝায়, যা ব্যক্তিকে স্থিতিশীল জীবনযাপনে সহায়তা করে।

4. মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা ও গবেষণা করে এমন আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির নাম লেখো।
উত্তর : মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা ও গবেষণা করে এরূপ আন্তর্জাতিক সংস্থা হল-
i. World Health Organization (WHO) : এই সংস্থা বিশ্বব্যাপী মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়ন নিয়ে কাজ করে এবং মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত গবেষণা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করে।
ii. United Nations Educational, Scientific and Cultural Organization (UNESCO) : এই সংস্থা শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির মাধ্যমে মানুষের মানসিক ও সামাজিক উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দেয়।
iii. World Federation for Mental Health (WFMH) : এই সংস্থা মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত গবেষণা, আলোচনা ও জনসচেতনতা বৃদ্ধির কাজে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে।

5. উত্তম মানসিক স্বাস্থ্যর দুটি লক্ষণ উল্লেখ করো।
উত্তর : উত্তম মানসিক স্বাস্থ্যর লক্ষণগুলি হল-
i. প্রতিকূলতার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা : উত্তম মানসিক স্বাস্থ্যসম্পন্ন ব্যক্তি জীবনের বিভিন্ন বাধা বা কঠিন পরিস্থিতি দ্রুত অতিক্রম করে আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারে।
ii. আবেগ নিয়ন্ত্রণ ও ব্যক্তিত্বের নমনীয়তা : এই ধরনের ব্যক্তি নিজের আবেগ ও প্রক্ষোভকে যথাযথভাবে নিয়ন্ত্রণ ও প্রকাশ করতে পারে। এর ফলে তার ব্যক্তিত্বে নমনীয়তা ও অভিযোজন ক্ষমতা স্পষ্টভাবে দেখা যায়।

6. কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে স্বাভাবিক মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যাগুলি কী কী?
উত্তর : কিশোর-কিশোরী বয়সে শরীর ও মনের নানা পরিবর্তন ঘটে। এই সময়ে কিছু সাধারণ মানসিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেগুলি হল উদ্বেগজনিত সমস্যা, বিষণ্ণতাজনিত সমস্যা, মানসিক চাপজনিত সমস্যা ও আচরণগত সমস্যা।
এই সমস্যাগুলি থাকলে কিশোর-কিশোরীদের দৈনন্দিন জীবন, পড়াশোনা ও আচরণে প্রভাব পড়তে পারে।

7. মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব বিস্তারকারী দুটি উপাদানের নাম লেখো।
উত্তর : মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব বিস্তারকারী দুটি উপাদানের নাম হল- 
i. মৌলিক চাহিদা : খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ইত্যাদি মৌলিক চাহিদা পূরণ হলে ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্য সুস্থ ও স্থিতিশীল থাকে।
ii. পারিবারিক সুস্থ পরিবেশ : পরিবারের মধ্যে ভালোবাসা, সহযোগিতা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ থাকলে ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে।

8. মানসিক স্বাস্থ্যবিজ্ঞানের সংজ্ঞা দাও।
উত্তর : মানসিক স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বলতে এমন একটি বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতিকে বোঝায়, যার মাধ্যমে মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যকে রক্ষা ও উন্নত করা হয়। এটি মনোরোগ বিদ্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা, যেখানে মানুষের মানসিক সুস্থতা বজায় রাখা, শিক্ষার সাহায্যে মানসিক রোগ প্রতিরোধ করা, মানসিক সমস্যার চিকিৎসা করা এবং মানসিক সুস্থতার মাত্রা নির্ণয় করার বিষয়গুলি আলোচনা করা হয়।
Crow and Crow এর মতে, 'মানসিক স্বাস্থ্যবিজ্ঞান হল এমন এক ধরনের বিজ্ঞান যা মানবকল্যাণ ও মানুষের সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করে।'

9. মানসিক অসুস্থতার কয়েকটি লক্ষণ উল্লেখ করো।
উত্তর : মানসিক অসুস্থতার কয়েকটি লক্ষণ হল -
i. অতিরিক্ত রাগ : ছোট বিষয়েও অতিরিক্ত রাগ করা মানসিক অসুস্থতার একটি লক্ষণ।
ii. আত্মবিশ্বাসের অভাব : নিজের ওপর বিশ্বাস না থাকা মানসিক দুর্বলতার পরিচয় দেয়।
iii. অবসাদ ও উদ্ভেদ : দীর্ঘ সময় ধরে মন খারাপ থাকা বা মানসিক চাপ অনুভব করা মানসিক অসুস্থতার লক্ষণ।
iv. সমাজ থেকে বিচ্ছিন্নতা : মানুষের সঙ্গে মিশতে না চাওয়া বা নিজেকে আলাদা করে রাখা এই সমস্যার ইঙ্গিত দেয়।

10. উদ্বেগের লক্ষণগুলি কী কী ?
উত্তর : উদ্বেগের ক্ষেত্রে ব্যক্তির মধ্যে শারীরিক ও মানসিক এই দুই ধরনের লক্ষণ দেখা যায়। যথা-
(i) দৈহিক লক্ষণ : উদ্বেগ বেশি হলে শরীরে নানা অস্বস্তিকর পরিবর্তন দেখা দেয়। যেমন বুক ধড়ফড় করা, হাত কাঁপা, পেটে ব্যথা বা অস্বস্তি, বদহজম, মুখ বা জিহ্বা শুকিয়ে যাওয়া, বারবার পায়খানায় যাওয়ার প্রবণতা, অতিরিক্ত ঘাম হওয়া, হাত-পায়ে টান ধরা এবং সহজেই ক্লান্ত হয়ে পড়া ইত্যাদি।
(ii) মানসিক লক্ষণ:  উদ্বেগের ফলে মানসিক দিক থেকেও সমস্যা দেখা দেয়। এর মধ্যে প্রধান লক্ষণ হল স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া এবং বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষমতার হ্রাস পাওয়া, যার ফলে মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে।

11. আচরণগত সমস্যা কী ?
উত্তর : কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে আচরণগত সমস্যা বলতে এমন সমস্যাকে বোঝায়, যার ফলে তাদের স্বাভাবিক আচরণে অসংগতি দেখা যায়। এই ধরনের সমস্যার কারণে তাদের সামাজিক জীবন, মানসিক অবস্থা এবং পড়াশোনার অগ্রগতি ব্যাহত হয়। আচরণগত সমস্যা বিভিন্ন রূপে প্রকাশ পেতে পারে। যেমন অতিরিক্ত আক্রমণাত্মক আচরণ করা, নিয়ম মানতে না চাওয়া বা অবাধ্য হয়ে ওঠা, মাদকাসক্ত হওয়া, আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা কিংবা বারবার নিয়ম ভাঙার প্রবণতা। এসব আচরণ ধীরে ধীরে কিশোর-কিশোরীদের স্বাভাবিক বিকাশে বাধা সৃষ্টি করে।

12. আচরণগত সমস্যা প্রতিরোধে শিক্ষকের ভূমিকা লেখো।
উত্তর : i. পর্যবেক্ষণ ও চেকলিস্ট পদ্ধতি : এই পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী বা শিশুর দৈনন্দিন আচরণ মনোযোগ দিয়ে লক্ষ্য করা হয়। তার আচরণে যে নির্দিষ্ট লক্ষণগুলি দেখা যায়, সেগুলি একটি চেকলিস্টের সঙ্গে মিলিয়ে বিচার করা হয়। এর মাধ্যমে আচরণগত সমস্যার উপস্থিতি ও প্রকৃতি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।
ii. সাক্ষাৎকার পদ্ধতি : এই পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী বা তার অভিভাবকের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে আচরণগত সমস্যার কারণ ও ধরন সম্পর্কে জানা হয়। প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে শিশুর আচরণ সংক্রান্ত বিভিন্ন দিক পরিষ্কারভাবে বোঝা যায়, যা সমস্যা নির্ণয়ে সহায়ক হয়।

13. আচরণগত সমস্যা নির্ণয়ের পদ্ধতিগুলি কী কী ?
উত্তর : আচরণগত সমস্যা নির্ণয়ের প্রধান পদ্ধতিগুলি হল -পর্যবেক্ষণ পদ্ধতি, সাক্ষাৎকার পদ্ধতি, চেকলিস্ট ইত্যাদি। এই পদ্ধতিগুলির মাধ্যমে শিশুর আচরণ লক্ষ্য করা, কথা বলে জানা এবং নির্দিষ্ট লক্ষণের সঙ্গে মিলিয়ে সমস্যা নির্ণয় করা হয়।

14. বিদ্যালয়ে থাকাকালীন শিশুর কয়েকটি নেতিবাচক আচরণের উদাহরণ দাও। শিশুর মধ্য থেকে এই আচরণ কীভাবে দূর করা যেতে পারে ?
উত্তর : বিদ্যালয়ে শিশুর নেতিবাচক আচরণের উদাহরণ হল - i. মিথ্যে কথা বলা, ii. চুরি করা, iii. অবাধ্য আচরণ করা ও iv. বিদ্যালয় থেকে পালিয়ে যাওয়া।
আচরণগুলি দূর করার উপায় : শিশুর মধ্য থেকে এই ধরনের নেতিবাচক আচরণ দূর করতে হলে তাকে স্নেহ, ভালোবাসা ও সহানুভূতিপূর্ণ আচরণ দিতে হবে। এতে শিশুর মধ্যে নিরাপত্তাবোধ তৈরি হয় এবং ধীরে ধীরে তার আচরণে ইতিবাচক পরিবর্তন আসে।

15. শ্রেণিকক্ষে শিশুদের দুটি আচরণমূলক সমস্যা উল্লেখ করো।  [HS-2019, '15]
উত্তর : শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেখা যাওয়া দুটি সাধারণ আচরণগত সমস্যা হল- i. সব সময় কর্তৃত্ব দেখানোর মানসিকতা ও ii. প্রায়ই অন্যদের সঙ্গে ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়া।

16. সহপাঠীকে উৎপীড়নের কারণ লেখো।
উত্তর : শ্রেণিকক্ষে সহপাঠীকে উৎপীড়নের প্রধান কারণগুলি হল-
i. অহংসত্তার জটিলতা ও মানসিক অবহেলা : যেসব শিক্ষার্থীর মধ্যে অহংসত্তার জটিলতা থাকে এবং যারা শিক্ষক বা পরিবেশের কাছ থেকে অবহেলিত বোধ করে, তারা নিজেদের হতাশা ও মানসিক অস্বস্তি অন্যের উপর প্রকাশ করে। এর ফলেই তারা সহপাঠীদের বিরক্ত বা উৎপীড়ন করতে শুরু করে।
ii. নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষা : কিছু শিক্ষার্থী শ্রেণিকক্ষে প্রভাব বিস্তার ও নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করার ইচ্ছা থেকে অন্যদের উপর কর্তৃত্ব দেখাতে চায়। এই নেতৃত্বদানের বাসনা থেকেই অনেক সময় সহপাঠীদের উৎপীড়নের প্রবণতা দেখা যায়।
🔹লেখকের শেষ মন্তব্য : আমাদের প্রকাশিত দ্বাদশ শ্রেণীর চতুর্থ সেমিস্টার শিক্ষাবিজ্ঞান সাজেশন ই-বুকটিতে(PDF) বোর্ডের নতুন সিলেবাস ও নতুন প্রশ্নপত্রের নিয়ম মেনে প্রতিটি অধ্যায় থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর খুব সহজ ও পরিষ্কারভাবে সাজানো হয়েছে। তাই এই ই-বুক(PDF)টি কিনতে হলে মেনু অপশনে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন এবং প্রয়োজনে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
File Details :
PDF Name : চতুর্থ অধ্যায় মানসিক স্বাস্থ্য PDF
Size : 1 MB
No. of Pages : 3
Mode : Read-only (Online)
Download Link : 

আরো পড়ুন প্রশ্নোত্তর
1. শিখন এবং শিখন কৌশল প্রশ্ন উত্তর PDF Click here
2. তৃতীয় অধ্যায় বৃদ্ধি, সৃজনশীলতা এবং ব্যক্তিত্ব PDF Click here
3. চতুর্থ অধ্যায় : মানসিক স্বাস্থ্য প্রশ্নোত্তর PDF Click here

Thanks,
WB Semester Team 
📞 & 💬 9883566115

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.