WB Semester Display Ads-1

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

ক্লাস 12 আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (2 মার্ক প্রশ্নোত্তর) | দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর | Class 12 Antorjatik Somporko Queston Answer

0
প্রথম অধ্যায় : আন্তর্জাতিক সম্পর্ক
ভূ(caps)মিকা : দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে 40 নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হবে। এই 40 নম্বর এর মধ্যে রাষ্ট্রবিজ্ঞান সিলেবাসের প্রথম অধ্যায় "আন্তর্জাতিক সম্পর্ক : মূল ধারণা এবং রাজনৈতিক মতবাদসমূহ" থেকে মোট 8 নম্বর আসবে। অর্থাৎ এখানে 2 নম্বরের একটি ছোট প্রশ্ন এবং ৬ নম্বরের একটি বড় প্রশ্ন করতে হবে, তাহলে মোট 2+6 =8 নম্বর। তোমাদের সুবিধার জন্য এখন আমি নিচে দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম অধ্যায় 'আন্তর্জাতিক সম্পর্ক' থেকে 2 নম্বর মানের খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তরসহ Free PDF নিচে দিলাম। তবে দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার সাজেশন ই-বুকগুলি(PDF) সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটের Menu Option এ ক্লিক করে দেখতে পারেন।

Class 12 Antorjatik Somporko Queston Answer
🔹 দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর
[প্রতিটি প্রশ্নের মান : 2]
1. কত খ্রিস্টাব্দে এবং কার উদ্যোগে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক চর্চার প্রথম প্রাতিষ্ঠানিক প্রয়াস শুরু হয়?
উত্তর : ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে ওয়েলস্-এর অ্যাবরিস্টউইথ (Aberystwyth) বিশ্ববিদ্যালয়ে ডেভিড ডেভিস-এর উদ্যোগে ‘উড্রো উইলসন চেয়ার’ প্রতিষ্ঠিত হয়। এর মাধ্যমেই প্রথমবার আন্তর্জাতিক সম্পর্ক চর্চার প্রাতিষ্ঠানিক সূচনা ঘটে। এই পদের প্রথম অধ্যাপক ছিলেন স্যার অ্যালফ্রেড জিমার্ন।

2. কবে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক প্রাতিষ্ঠানিক মর্যাদা লাভ করে ?
অথবা, কীভাবে একটি স্বতন্ত্র শাস্ত্র হিসেবে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক চর্চার প্রাতিষ্ঠানিক প্রয়াস শুরু হয় ? [HS Model Question 2024]
উত্তর : ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে ডেভিড ডেভিস-এর উদ্যোগে ওয়েলস্ বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘আন্তর্জাতিক রাজনীতি’র জন্য উড্রো উইলসন প্রফেসর পদ সৃষ্টি করা হয়। এই ঘটনাকেই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক চর্চার প্রথম প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি হিসেবে গণ্য করা হয় এবং এখান থেকেই এটি একটি স্বতন্ত্র শিক্ষাবিষয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায়।

3. আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বলতে কী বোঝো ?
উত্তর : আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বলতে মূলত এক রাষ্ট্রের সঙ্গে অন্য রাষ্ট্রের পারস্পরিক যোগাযোগ ও সহযোগিতাকে বোঝায়। কোনো দেশই আজ সম্পূর্ণভাবে নিজের উপর নির্ভর করে চলতে পারে না। বাণিজ্য, নিরাপত্তা, প্রযুক্তি, পরিবেশ, কূটনীতি সব ক্ষেত্রেই দেশগুলো একে অপরের সাহায্য ও সহযোগিতা প্রয়োজন হয়। এই প্রয়োজন থেকেই রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বন্ধুত্ব, চুক্তি, আলোচনা, অর্থনৈতিক লেনদেন ও রাজনৈতিক যোগাযোগ তৈরি হয়। রাষ্ট্রগুলোর এই পারস্পরিক নির্ভরশীলতা ও সম্পর্কের সামগ্রিক অধ্যয়নকেই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বলা হয়।

4. পামার ও পারকিন্স প্রদত্ত আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সংজ্ঞাটি উল্লেখ করো।
উত্তর : পামার ও পারকিন্স ‘International Relations’ গ্রন্থে আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে 'বিশ্বব্যাপী মানব সমাজের পরিবর্তনশীল অবস্থার অধ্যয়ন' বলে ব্যাখ্যা করেছেন। তাঁদের মতে, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সারা পৃথিবীর সব ধরনের মানুষ ও গোষ্ঠীর সবরকম সম্পর্ক, মানবজীবন, কার্যকলাপ ও চিন্তার প্রকৃতি নিয়ন্ত্রণকারী ক্ষমতা, চাপ ও প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করে।

5. হার্টম্যান-এর মতে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক কী ?
উত্তর : হার্টম্যানের মতে, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক হল বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থকে পরস্পরের সঙ্গে মিলিয়ে চলার প্রক্রিয়া। অর্থাৎ বিভিন্ন দেশের লক্ষ্য, দাবি ও প্রয়োজনের মধ্যে যে সমন্বয় ও সামঞ্জস্য গড়ে তোলা হয়, সেই প্রচেষ্টাকেই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বলা হয়।

6. স্ট্যানলি হফম্যান আন্তর্জাতিক সম্পর্কের যে সংজ্ঞাটি দিয়েছেন তা লেখ।
উত্তর : স্ট্যানলি এইচ হফম্যান তাঁর 'Contending Theories of International Relations' গ্রন্থে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেছেন যে, "আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নামক শাস্ত্রটির প্রতিপাদ্য আলোচ্য বিষয় হল সেই সকল উপাদান ও কার্যকলাপ যা বিশ্বের মৌল এককগুলির বাহ্যিক নীতি এবং ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে।"

7. কুইন্সি রাইটের মতে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক কী ? 
উত্তর : কুইন্সি রাইটের মতে, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক হল এমন একটি শাস্ত্র যে সার্বভৌম ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও সীমাবদ্ধ ও অনিশ্চিত ক্ষমতার অধিকারী রাষ্ট্র ও সংগঠনগুলোর আচরণ নিয়ে আলোচনা করে। অর্থাৎ বিভিন্ন স্বাধীন রাষ্ট্র কীভাবে আন্তর্জাতিক পরিবেশে কাজ করে, তারই বিদ্যাশাস্ত্র হল আন্তর্জাতিক সম্পর্ক।

8. কে. জে. হলসটি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বলতে কী বুঝিয়েছেন ?
উত্তর : কে. জে. হলসটির মতে, দুই বা দুইয়ের বেশি রাষ্ট্রের মধ্যে যে বিভিন্ন ধরনের যোগাযোগ, সহযোগিতা বা বিরোধ সৃষ্টি হয় এবং এই সম্পর্কগুলোর যে বিশ্লেষণ করা হয়, সেটাই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক। অর্থাৎ রাষ্ট্রগুলোর পারস্পরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সামগ্রিক অধ্যয়নই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক।

9. ‘আন্তর্জাতিক সম্পর্ক’-এর পরিবর্তে ‘আন্তর্জাতিক রাজনীতি’ শব্দটি ব্যবহার করেছেন এমন একজন রাষ্ট্রদার্শনিকের নাম লিখো।
উত্তর : রাষ্ট্রদার্শনিক হ্যান্স জে. মর্গেনথাউ ‘আন্তর্জাতিক সম্পর্ক’-এর বদলে ‘আন্তর্জাতিক রাজনীতি’ শব্দটি ব্যবহার করেছেন।

10. আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আলোচনায় বাস্তববাদ কয় প্রকার ও কী কী ?
উত্তর : আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আলোচনায় বাস্তববাদ মোট তিন প্রকার- (A) সাবেকি বাস্তববাদ, (B) নয়া বাস্তববাদ, (C) নয়া সাবেকি বাস্তববাদ।

11. দুই জন নয়া বাস্তববাদী তাত্ত্বিকের নাম লেখো। 
উত্তর : দুই জন নয়া বাস্তববাদী তাত্ত্বিক হলেন কেনেথ ওয়াল্ড এবং জন মার্সাইমার।

12. নয়া সাবেকি বাস্তববাদের দুই জন তাত্ত্বিকের নাম লেখো।
উত্তর : নয়া সাবেকি বাস্তববাদের উল্লেখযোগ্য তাত্ত্বিক হলেন গিডিয়ন রোজ এবং থমাস জে. ক্রিস্টেনসেন।

13. আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আলোচনায় কয়েকজন বাস্তববাদী তাত্ত্বিকের নাম উল্লেখ করো।
উত্তর : আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বাস্তববাদী তাত্ত্বিকদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন ই. এইচ. কার, হ্যান্স. জে. মর্গেনথাউ, মার্টিন ওয়াইট, হার্বার্ট বাটারফিল্ড, জর্জ. এফ. কেনান এবং জন স্পাইকম্যান।

14. সাবেকি বাস্তববাদের থেকে নয়া বাস্তববাদের পার্থক্য কী?
উত্তর : সাবেকি বাস্তববাদ ও নয়া বাস্তববাদের প্রধান পার্থক্য হল :
(A) সাবেকি বাস্তববাদ ব্যক্তি, নেতা বা গোষ্ঠীর আচরণ ও ক্ষমতার উপর গুরুত্ব দেয়, কিন্তু নয়া বাস্তববাদ রাষ্ট্রব্যবস্থার আন্তর্জাতিক কাঠামোকেই মূল ব্যাখ্যার ভিত্তি মনে করে।
(B) নয়া বাস্তববাদ অপেক্ষাকৃত বৈজ্ঞানিক ও বিশ্লেষণধর্মী পদ্ধতি অনুসরণ করে, কিন্তু সাবেকি বাস্তববাদ যেহেতু মানুষের আচরণ ও ক্ষমতার ধারণার উপর নির্ভরশীল, তাই এখান থেকে স্পষ্ট পূর্বানুমান সম্ভব নয়।

15. আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে কয়েকজন আদর্শবাদী তাত্ত্বিকের নাম লেখো। 
উত্তর : আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আলোচনায় উল্লেখযোগ্য আদর্শবাদী তাত্ত্বিকদের মধ্যে রয়েছেন - নর্মান অ্যাঞ্জেল, উড্রো উইলসন, জেমস টি. শর্টওয়েল, আলফ্রেড জির্মান এবং নোয়েল বার্কার ফিলিপ।

16. আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আলোচনায় আদর্শবাদের বিস্তারের সময়কালটি লেখো।
উত্তর : আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আদর্শবাদের প্রভাব সবচেয়ে বেশি দেখা যায় প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে (১৯১৯) থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর আগে (১৯৩৯) পর্যন্ত সময়কালে। এই দুই যুদ্ধের মধ্যবর্তী সময়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও গণতন্ত্রভিত্তিক বিশ্বব্যবস্থার ধারণা ব্যাপকভাবে প্রসার লাভ করে।

17. আদর্শবাদের বিরুদ্ধে বাস্তববাদের সমালোচনাটি লেখো।
উত্তর : বাস্তববাদীদের মতে, আদর্শবাদীরা আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিকে অতিরিক্ত আশাবাদীভাবে দেখেছেন। তারা মনে করেন আদর্শবাদীরা রাষ্ট্রের ক্ষমতালিপ্সা, প্রতিযোগিতা ও স্বার্থসংঘাতের বাস্তব সত্যকে গুরুত্ব দেননি। আদর্শবাদীরা জাতির আত্মনিয়ন্ত্রণ, প্রকাশ্য কূটনীতি, জোট গঠন বা শান্তি প্রতিষ্ঠার মতো সুন্দর ধারণা পোষণ করলেও বাস্তবে এসব দিয়ে আন্তর্জাতিক রাজনীতির কঠোর বাস্তবতা বোঝা যায় না।
বাস্তববাদীরা বলেন আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে শক্তি, স্বার্থ ও নিরাপত্তাই আসল চালিকা শক্তি, তাই আদর্শবাদীদের শান্তিপূর্ণ বিশ্বব্যবস্থার ধারণা মূলত বাস্তবসম্মত নয়।

18. আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আলোচনায় উদারবাদী দৃষ্টিভঙ্গির মূল বক্তব্য কী ছিল ?
উত্তর : উদারবাদী দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মূল লক্ষ্য হল রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও শান্তি প্রতিষ্ঠা। তারা আন্তর্জাতিক সংস্থা, গণতন্ত্র, অর্থনৈতিক আন্তঃনির্ভরতা এবং আন্তর্জাতিক আইন ও নিয়মকানুনের গুরুত্বে জোর দেন। উদারবাদীরা বিশ্বাস করেন যদি দেশগুলো মিলেমিশে কাজ করে এবং নৈতিক ও আইনি ভিত্তি অনুসরণ করে, তাহলে বিশ্বে স্থায়ী শান্তি সম্ভব।

19. আন্তর্জাতিক সম্পর্কে মার্কসবাদী তত্ত্বের মূল বক্তব্য কী ছিল ?
উত্তর : মার্কসবাদীদের মতে, আন্তর্জাতিক রাজনীতিতেও অর্থনৈতিক শ্রেণির বৈষম্য ও ক্ষমতার অসাম্য গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বপুঁজিবাদী ব্যবস্থায় রাষ্ট্র, বহুজাতিক সংস্থা ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো মূলত পুঁজিপতিদের স্বার্থে কাজ করে এবং সাধারণ মানুষের ওপর শোষণ বজায় রাখে। অর্থাৎ রাষ্ট্রের আচরণ ও আন্তর্জাতিক নীতি আর্থিক ও সামাজিক শ্রেণির স্বার্থ দ্বারা প্রভাবিত হয়।

20. আদর্শবাদের মূল লক্ষ্য কী ছিল ?
উত্তর : আদর্শবাদের মূল লক্ষ্য হল শিক্ষা, নৈতিকতা, সচেতনতা এবং আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর গঠনমূলক ভূমিকার মাধ্যমে একটি শান্তিপূর্ণ ও সহযোগিতামূলক আন্তর্জাতিক বিশ্বব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। আদর্শবাদীরা মনে করেন ক্ষমতার রাজনীতি, যুদ্ধ বা প্রতিযোগিতার বদলে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও মানবিক মূল্যবোধই বিশ্বের স্থায়ী শান্তি আনতে পারে।

21. বাস্তববাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের তত্ত্বে উদারনীতিবাদের সমালোচনা কী?
উত্তর : বাস্তববাদীরা আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে শুধুমাত্র ক্ষমতার রাজনীতি হিসেবে দেখেন। তবে উদারবাদীরা মনে করেন, ক্ষমতার রাজনীতি থাকলেও তা একমাত্র বিষয় নয়। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নৈতিক মূল্যবোধ, আন্তর্জাতিক সংস্থা, অর্থনৈতিক সহযোগিতা ইত্যাদিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এবং এগুলো মিলেমিশে শান্তিপূর্ণ ও সমন্বিত আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারে।

22. আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আলোচনায় দুই জন নয়া মার্কসবাদী তাত্ত্বিকের নাম লেখো।
উত্তর : আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আলোচনায় উল্লেখযোগ্য দুই নয়া মার্কসবাদী তাত্ত্বিক হলেন- জাস্টিন রোসেনবার্গ এবং বেনো টাসকে।
🔹 লেখকের শেষ মন্তব্য :
দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রথম অধ্যায় : 'আন্তর্জাতিক সম্পর্ক' থেকে আমাদের সাজেশন E-Book(PDF)গুলিতে আরো অনেকগুলি 2 নম্বর মানের ও 6 নম্বর মানের খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর আছে। সেগুলি পেতে হলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন অথবা উপরের Menu Option ক্লিক করে দেখতে পারেন।
File Details :
PDF Name : ক্লাস 12 আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (2 মার্ক প্রশ্নোত্তর)
Size : 1 MB
No. of Pages : 4
Mode : Read-only (Online)
Download Link : Click here To Download

আরো পড়ুন প্রশ্নোত্তর
1. প্রধান আঞ্চলিক সংগঠনসমূহ (দ্বিতীয় অধ্যায়)  Click here
2. ক্লাস 12 শিক্ষাবিজ্ঞান শিখন এবং শিখন কৌশল  Click here
3. দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার বাংলা সাজেশন 2026 PDF Click here

Regards
WB Semester Team 
📞 & 💬 9883566115

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.