WB Semester Display Ads-1

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

প্রধান আঞ্চলিক সংগঠনসমূহ (দ্বিতীয় অধ্যায়) | দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিষ্টার রাষ্ট্রবিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

0

দ্বিতীয় অধ্যায় : প্রধান আঞ্চলিক সংগঠনসমূহ

ভূ(caps)মিকা : দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে 40 নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হবে। এই 40 নম্বর এর মধ্যে রাষ্ট্রবিজ্ঞান সিলেবাসের দ্বিতীয় অধ্যায় "প্রধান আঞ্চলিক সংগঠনসমূহ" থেকে মোট 6 নম্বর আসবে। অর্থাৎ 2 নম্বর মানের একটি প্রশ্ন এবং 4 নম্বর মানের একটি প্রশ্ন করতে হবে। তাহলে মোট 2+4=6 নম্বর। এখন আমি নিচে তোমাদের সুবিধার জন্য দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার রাষ্ট্রবিজ্ঞান সিলেবাসের দ্বিতীয় অধ্যায় "প্রধান আঞ্চলিক সংগঠনসমূহ" থেকে 4 নম্বর মানের খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তরসহ Free PDF নিচে দিলাম। তবে দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার সাজেশন ই-বুকগুলি(PDF) সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটের Menu Option এ ক্লিক করে দেখতে পারেন।
দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিষ্টার রাষ্ট্রবিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায়

🔹 দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিষ্টার রাষ্ট্রবিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর PDF

[প্রতিটি প্রশ্নের মান 5]
1. ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাফল্য সম্পর্কে আলোচনা করো।
অথবা, 
গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক সংগঠন হিসেবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের তাৎপর্য আলোচনা করো। [HS Model Question]
উত্তর : ইউরোপীয় ইউনিয়ন সংগঠনটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফলভাবে কাজ করেছে। 
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাফল্য :
1. বৈদেশিক নীতি নির্ধারণ :
ইউরোপীয় ইউনিয়ন একটি বিশেষ আঞ্চলিক সংগঠন যার নিজস্ব বিদেশনীতি রয়েছে। সদস্যদেশগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে যৌথভাবে বিদেশনীতি তৈরি করে এবং প্রায়শই আন্তর্জাতিক ফোরামে প্রতিনিধিত্ব করে। এর ফলে সদস্যদেশগুলোর আলাদাভাবে বিদেশনীতি প্রণয়নের প্রয়োজন হয় না।
2. সদস্যদেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা :
ইউরোপীয় ইউনিয়ন সদস্যদেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, শিক্ষা, গবেষণা, সাংস্কৃতিক বিনিময় ও সামাজিক ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোর জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেয়।
3. একক বাজার সুবিধা :
ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্তর্গত একটি একক বাজার আছে, যেখানে সদস্য দেশগুলোর উৎপাদিত পণ্য ও পরিষেবা স্বাধীনভাবে ক্রয়-বিক্রয় করা যায়। এটি সদস্যদেশগুলোর পণ্য, পুঁজি ও অন্যান্য সম্পদের অবাধ আদানপ্রদান নিশ্চিত করে।
4. অভিন্ন মুদ্রা 'ইউরো' : 
ইউরোপীয় ইউনিয়ন তার সদস্যদেশগুলির জন্য অভিন্ন মুদ্রা 'ইউরো' চালু করেছে। এটি একটি ব্যতিক্রমী বৈশিষ্ট্য, কারণ অন্য কোনো আঞ্চলিক সংগঠন এমন অভিন্ন মুদ্রা ব্যবহার করে না। তবে সাতটি দেশ - বুলগেরিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, হাঙ্গেরি, পোল্যান্ড, রোমানিয়া ও সুইডেন 'ইউরো' ব্যবহার করে না। 
5. আইন প্রণয়ন ও বিরোধ সমাধান :
ইউরোপীয় ইউনিয়ন সদস্যদেশগুলোর জন্য প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন করে। পাশাপাশি, সদস্যদেশগুলোর মধ্যে কোনো আইনি বিরোধ থাকলে তা মীমাংসা করাও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দায়িত্ব।

2. সার্ক গঠনের উদ্দেশ্য ও নীতিগুলি আলোচনা করো। 
উত্তর : সার্কের সনদের প্রথম ধারায় এর উদ্দেশ্যগুলো স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে। সেগুলি হল -
সার্ক গঠনের উদ্দেশ্য : 
1. দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলির মধ্যে যৌথভাবে স্বনির্ভরতা বৃদ্ধি করা। 
2. এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সামাজিক অগ্রগতি ও সাংস্কৃতিক বিকাশের গতি বৃদ্ধি করা।
3. দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের সামগ্রিক কল্যাণ নিশ্চিত করা এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা।।
4. একই স্বার্থসম্পন্ন অন্যান্য আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সংগঠনের সঙ্গে সহযোগিতা স্থাপন করা।
5. অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, প্রযুক্তিগত ও বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে সদস্যদেশগুলির মধ্যে সহযোগিতা ও পারস্পরিক সাহায্যের সম্পর্ক গড়ে তোলা।
সার্কের নীতিসমূহ :
সার্কের উদ্দেশ্যগুলি বাস্তবায়নের জন্য সনদের দ্বিতীয় ধারায় নিচের নীতিগুলি উল্লেখ করা হয়েছে -
1. সদস্যদেশগুলির পারস্পরিক সহযোগিতা তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। সার্কের কোনো রাষ্ট্র এমন কোনো কাজ বা সিদ্ধান্ত নেবে না, যা অন্য সদস্যদেশের ক্ষতি করে।
2. সার্কের সব সদস্যরাষ্ট্র ধনী-দরিদ্র, ছোট-বড়, শক্তিশালী বা দুর্বল—সবাই সমান মর্যাদার অধিকারী হবে। তাই রাষ্ট্রগুলির মধ্যে সার্বভৌমত্ব, সমতা, ভূখণ্ডগত অখণ্ডতা ও রাজনৈতিক স্বাধীনতা রক্ষার ক্ষেত্রে সাম্যের নীতি অনুসরণ করা হয়েছে। পাশাপাশি সার্কভুক্ত রাষ্ট্রগুলি পারস্পরিক সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে এবং একে অপরের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করবে না।
3. সদস্যরাষ্ট্রগুলি পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সহযোগিতার নীতি গ্রহণ করবে।
এই নীতিগুলি বাস্তবায়নের জন্য সনদে সার্কের কিছু দায়িত্বও উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন -
i. সহযোগিতামূলক কর্মসূচিগুলির মধ্যে সমন্বয় সাধন করা।
ii. কর্মসূচি ও প্রকল্প নির্ধারণ করে তার অর্থসংস্থান অনুমোদন করা।
iii. আঞ্চলিক ও বহির্দেশীয় উৎস থেকে অর্থসংস্থানের জন্য উদ্যোগ নেওয়া।
iv. সহযোগিতামূলক কর্মসূচির জন্য নতুন ক্ষেত্র নির্ধারণ করা।

3. SAARC এর সাফল্যগুলি আলোচনা করো। 
অথবা, 
দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে সার্কের ভূমিকার মূল্যায়ন করো। [HS Model Question 24]
উত্তর : গঠনের শুরু থেকেই সার্কের কার্যক্রমে উৎসাহ পেয়ে সদস্যদেশগুলি পরস্পরের সঙ্গে আদানপ্রদান বৃদ্ধি করেছে। এর প্রধান সাফল্যগুলি হল-
সার্কের সাফল্যগুলি :
1. SAPTA চুক্তি স্বাক্ষর :
১৯৯৩ সালে বাংলাদেশের ঢাকা শহরে SAPTA চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর মাধ্যমে সার্কভুক্ত দেশগুলি একে অপরকে বিভিন্ন বাণিজ্যিক সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। এই সুবিধার মধ্যে ছিল রফতানি শুল্ক বাতিল, কিছু দ্রব্যে শুল্ক ছাড় এবং অভিন্ন অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠন। দক্ষিণ এশিয়ার উন্নয়নশীল দেশগুলির মধ্যে বাণিজ্যিক সহযোগিতা বাড়াতে এটি ছিল এক বৈপ্লবিক পদক্ষেপ, যা পরে SAFTA চুক্তির মাধ্যমে আরও বিস্তৃত হয়।
2. SAFTA চুক্তি স্বাক্ষর : 
সার্কের সদস্যদেশগুলির মধ্যে আন্তঃরাষ্ট্রীয় বাজার ও অর্থনৈতিক আদানপ্রদানের জন্য SAFTA বা দক্ষিণ এশীয় মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল নামে একটি বাণিজ্যিক চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়।
3. আঞ্চলিক সহযোগিতা ও সমন্বয় :
সার্কভুক্ত দেশগুলির মধ্যে আঞ্চলিক বাণিজ্যের পরিমাণ আগের তুলনায় বেড়েছে। এছাড়া অভিন্ন নদীর জলবণ্টন, তথ্যপ্রযুক্তি বিনিময়, উপগ্রহের মাধ্যমে আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ, বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে যৌথ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
4. আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সার্কের গুরুত্ব :
সার্ক বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চুক্তির মাধ্যমে তার কার্যকারিতার প্রমাণ রেখেছে। ফলে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সার্কের গুরুত্ব ও সম্মান বেড়ে গেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপগুলি হল -
i. ১৯৯৩ সালে শিশুকল্যাণে ইউনিসেফ (UNICEF)-এর সঙ্গে সহযোগিতা চুক্তি।
ii. ১৯৯৫ সালে দারিদ্র্য দূরীকরণ ও পরিবেশ সংক্রান্ত UNDP-এর সঙ্গে চুক্তি।
iii. ১৯৯৫ সালে মাদকদ্রব্য নিষিদ্ধকরণ বিষয়ে UNDCP-এর সঙ্গে চুক্তি।

4. SAFTA বা সাফ্টার উদ্দেশ্যগুলি কী কী ?
উত্তর : SAFTA চুক্তির মূল উদ্দেশ্য হলো দক্ষিণ এশীয় মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চলের মাধ্যমে সদস্যদেশগুলির মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও বাণিজ্য বৃদ্ধি করা। এর প্রধান উদ্দেশ্যসমূহ হল -
SAFTA-এর উদ্দেশ্যসমূহ : 
1. SAFTA-র সদস্য দেশগুলো পণ্যের অবাধ চলাচল, উন্মুক্ত বাণিজ্য ও শুল্ক হ্রাসসহ অন্যান্য সমতুল্য ব্যবস্থা নিশ্চিত করবে।
2. SAFTA চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী রাষ্ট্রগুলির সম্মতি, প্রবিধান, সিদ্ধান্ত, বোঝাপড়া ও প্রোটোকলের মাধ্যমে SAFTA-কে পরিচালিত করা হবে। 
3. SAFTA চুক্তিতে যুক্ত দেশগুলো বাণিজ্য সংক্রান্ত আইনের সমন্বয় করবে।
4.মারাকেশ চুক্তি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠিত বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (WTO) এবং অন্যান্য চুক্তির নিয়ম অনুযায়ী SAFTA-র সদস্যরাষ্ট্রগুলি তাদের অধিকার ও দায়িত্ব নিশ্চিত করবে।
5. SAFTA চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী দেশগুলো পারস্পরিক সুবিধা আদানপ্রদানের নীতি গড়ে তুলবে। এতে সব দেশ শিল্প, অর্থনীতি, বাণিজ্য ও শুল্ক নীতিতে সমানভাবে উপকৃত হবে।
6. স্বল্পোন্নত দেশগুলির (ভুটান, নেপাল, আফগানিস্তান) বিশেষ চাহিদা স্বীকৃতি দিয়ে তাদের জন্য অগ্রাধিকারমূলক চুক্তি করবে।

5. আসিয়ানের সাফল্যগুলি আলোচনা করো। 
অথবা, 
একটি সফল আঞ্চলিক সংগঠন হিসেবে আসিয়ানের ভূমিকা আলোচনা করো। [HS Model Question]
উত্তর : আসিয়ানের সাফল্য : এই উদ্দেশ্যগুলি বাস্তবায়ন করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আঞ্চলিক সংগঠন হিসেবে আসিয়ানের মূল সাফল্যগুলি হল -
1. আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তা : 
দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে ১৯৭১ সালে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে আসিয়ানের বিদেশ মন্ত্রীরা দক্ষিণপূর্ব এশিয়াকে Zone of Peace, Freedom and Neutrality (ZOPFAN) হিসেবে ঘোষণা করার প্রস্তাব গ্রহণ করেন। পরে, ১৯৯৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর আসিয়ানের ১০টি সদস্যদেশ 'দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত অঞ্চল চুক্তি' (SEANWFZ Treaty) স্বাক্ষর করে এই অঞ্চলকে পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত করার উদ্যোগ নেয়।
2. সাংস্কৃতিক বিনিময় ও সহযোগিতা : 
১৯৭৮ সালের ২ ডিসেম্বর ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় আসিয়ান সাংস্কৃতিক তহবিল স্থাপনের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল আসিয়ান সদস্যদেশগুলির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ, বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান বৃদ্ধি এবং সাংস্কৃতিক সহযোগিতা কর্মসূচির জন্য অর্থায়ন নিশ্চিত করা।
3. আর্থিক অগ্রগতি ও মুক্ত বাণিজ্য : 
১৯৯২ সালে আসিয়ান মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (AFTA) গড়ে তোলা হয়, যাতে সদস্যদেশগুলোর বাণিজ্য ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পায়। বাণিজ্য শুল্ক কমিয়ে আসিয়ানভুক্ত পণ্যের মুক্ত প্রবাহ নিশ্চিত করা হয় এবং ভবিষ্যতে একটি সংহত অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার লক্ষ্য রাখা হয়।
4. বহুপাক্ষিক অংশীদারিত্ব : 
আসিয়ান বিভিন্ন শীর্ষ সম্মেলন ও ফোরামের মাধ্যমে চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের মতো গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক শক্তির সঙ্গে অংশীদারিত্ব গড়ে তুলেছে। এর ফলে আসিয়ানের অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্বও বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষত, ১৯৯৭ সালে আসিয়ান প্লাস থ্রি এবং ২০০৭ সালে আসিয়ান প্লাস সিক্সের মাধ্যমে এই সহযোগিতা আরও সম্প্রসারিত হয়েছে।
🔹 লেখকের শেষ মন্তব্য :
দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিষ্টার রাষ্ট্রবিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় 'প্রধান আঞ্চলিক সংগঠনসমূহ' থেকে 4 নম্বর মানের আরো অনেকগুলি খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর আছে। সেগুলি পেতে হলে আমাদের WB Semester Team প্রকাশিত দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার সাজেশন ই-বুকগুলি (PDF) নিতে হবে। সাজেশন ই-বুক সম্পর্কে জানতে Menu Option এ ক্লিক করো বা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
File Details :
PDF Name : দ্বিতীয় অধ্যায় : প্রধান আঞ্চলিক সংগঠনসমূহ  PDF
Size : 1 MB
No. of Pages : 2
Download Link : Coming Soon

আরো পড়ুন প্রশ্নোত্তর
1. প্রথম অধ্যায় : আন্তর্জাতিক সম্পর্ক PDF Click here
2. ডাকঘর নাটকের প্রশ্ন উত্তর PDF Click here
3. বাঙালির চলচ্চিত্রের ইতিহাস PDF  Click here



Thanks,
WB Semester Team 
📞 & 💬 9883566115

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.