WB Semester Display Ads-1

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিষ্টার প্রবন্ধ রচনা PDF | Class 12 প্রবন্ধ রচনা PDF | Class 12 4th Semester Probondho Rachana

0

দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিষ্টার প্রবন্ধ রচনা PDF

ভূ(caps)মিকা : দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার বাংলা পরীক্ষায় একটি 10 নম্বর মানের প্রবন্ধ রচনা করতে হবে। দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার বাংলা পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ৬ নম্বর দাগে দুই ধরনের দুটি প্রবন্ধ রচনা এসে থাকে। এখান থেকে যে-কোনো একটি প্রবন্ধ রচনা করতে হয়। আমি নিচে দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার বাংলা পরীক্ষার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি প্রবন্ধ রচনাসহ Free PDF দিলাম। তবে দ্বাদশ শ্রেণীর চতুর্থ সেমিস্টার সাজেশন ই-বুকগুলি(PDF) সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটের Menu Option এ ক্লিক করে দেখতে পারেন। 
দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিষ্টার প্রবন্ধ রচনা PDF

🔹 দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিষ্টার প্রবন্ধ রচনা PDF

🔵 প্রদত্ত সূত্র ও তথ্য অবলম্বনে একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
জন্ম-১৮৬১ খ্রিস্টাব্দের ৭ মে (১২৬৮ বঙ্গাব্দের ২৫ বৈশাখ)
জন্মস্থান - জোড়াসাঁকো।
পিতা - মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
মাতা - সারদা দেবী।
ছাত্রজীবন - ওরিয়েন্টাল সেমিনারি, নর্মাল স্কুল, বেঙ্গল একাডেমি, সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুল।
ছাত্র হিসেবে বিশেষত্ব - প্রচলিত শিক্ষাপদ্ধতিতে অনাগ্রহ।
শিক্ষার আসল ক্ষেত্র - নিজগৃহ।
উৎসাহের প্রেক্ষাপট - ঠাকুরবাড়ির শিল্প-সাহিত্যচর্চা।
প্রথম কবিতা - মাত্র ৭-৮ বছর বয়সে ভাগনে জ্যোতিঃপ্রকাশের প্রেরণায়।
প্রথম কাব্যগ্রন্থ - কবি-কাহিনী।
উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ - মানসী, সোনার তরী, চিত্রা, কল্পনা, গীতাঞ্জলি, বলাকা ইত্যাদি।
উল্লেখযোগ্য নাটক - বিসর্জন, ডাকঘর, মুক্তধারা, রক্তকরবী ইত্যাদি।
উল্লেখযোগ্য উপন্যাস - চোখের বালি, গোরা, চতুরঙ্গ, ঘরে বাইরে, শেষের কবিতা।
উল্লেখযোগ্য ছোটোগল্প - দেনাপাওনা, গুপ্তধন, মণিহারা, কঙ্কাল প্রভৃতি। বাংলায় সার্থক ছোটোগল্পের প্রথম স্রষ্টা।
নোবেল পুরস্কার - গীতাঞ্জলির ইংরেজি অনুবাদ 'Song Offering'-এর জন্য(১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে)।
ব্রহ্মচর্য বিদ্যালয় - ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে শান্তিনিকেতনে।
আদর্শ - প্রাচীন গুরুগৃহ। পরবর্তীতে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়।
শ্রীনিকেতন - পল্লি উন্নয়ন ও পল্লি সংগঠনের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত।
মৃত্যু - ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দের ৭ আগস্ট।

উত্তর :                            
 রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(ক) ভূমিকা : বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ ভারতীয় মনীষী, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বের সাহিত্য ও সংস্কৃতির আকাশে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তিনি গল্প,কবিতা, নাটক, উপন্যাস, সংগীত, প্রবন্ধ, শিক্ষা ও চিন্তাধারায় এমন দিশা দেখিয়েছেন যা মানুষের হৃদয়কে আজও আলোকিত করে রাখে। 
(খ) প্রাথমিক পরিচিত : বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দের ৭ই মে কলকাতার জোড়াসাঁকোর বিখ্যাত ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং সারদাদেবীর চতুর্দশ সন্তান। 
(গ) শিক্ষাজীবন : রবীন্দ্রনাথ ওরিয়েন্টাল সেমিনারি, নর্মাল স্কুল, বেঙ্গল একাডেমি, সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুল প্রভৃতি শহরের বিভিন্ন স্কুলে পড়াশোনা করলেও, কোনো বিশেষ স্কুলে স্থির হয়ে সম্পূর্ণ পড়াশোনা তিনি শেষ করেন নি। সতেরো বছর বয়সে তিনি আই. সি. এস. হবার জন্য বিলেত যান, কিন্তু ব্যারিস্টার হওয়ার ইচ্ছে অপূর্ণ রেখেই দেশে ফিরে আসেন। বিলেতে থাকার সময় তিনি পাশ্চাত্য সংস্কৃতি, শিক্ষা ও সমাজব্যবস্থার সঙ্গে পরিচিত হয়ে নিজের দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত করেন।
(ঘ) সাহিত্যজীবনের সূচনা : মাত্র ১৩ বছর বয়স থেকেই রবীন্দ্রনাথ কবিতা লিখতে শুরু করেন। ১৮৭৪ খ্রিস্টাব্দে তাঁর প্রথম কবিতা 'হিন্দু মেলার উপহার' প্রকাশিত হয়। দাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ও বউদি কাদম্বরী দেবীর অনুপ্রেরণায় রবীন্দ্রনাথ কাব্য ও সংগীতচর্চায় মনোনিবেশ করেন। এই সময়েই তিনি ‘বাল্মীকি প্রতিভা’ নাটক, ‘ভানুসিংহের পদাবলী’, ‘বনফুল’, ‘কবি কাহিনি’ প্রভৃতি গ্রন্থ রচনা করেন। তাঁর প্রথম ছোটোগল্প ‘ভিখারিনি’ এবং প্রথম উপন্যাস ‘করুণা’। এছাড়া তিনি ‘ভারতী’ ও ‘বালক’ পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন।
(ঙ) জমিদারি ও ছোটোগল্প রচনা : ১৮৮৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে বাবার নির্দেশে রবীন্দ্রনাথকে নিজেদের জমিদারির কাজ দেখাশোনা করতে শিলাইদহে যেতে হয়। সেখানেই প্রকৃতি ও সাধারণ মানুষের জীবনের সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত হন। সেই সময়েই তিনি বাংলায় ছোটোগল্পের সূচনা করেন। তাঁর গল্পে কবিতার লাবণ্য, বাস্তব জীবনের সত্যতা ও মানবিক অনুভূতির সংমিশ্রণ দেখা যায়।
(চ) শান্তিনিকেতন ও সমাজচিন্তা : তিনি বোলপুরে ‘শান্তিনিকেতন’ প্রতিষ্ঠা করেন। এখানে তাঁর প্রতিষ্ঠিত বোলপুর ব্রহ্মচর্য আশ্রম বর্তমানে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় রূপে দেশে বিদেশে বিশেষ সমাদৃত। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ প্রস্তাবের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেন এবং ওই আন্দোলনের সময় তিনি সাড়া জাগানো গান 'বাংলার মাটি বাংলার জল' রচনা করেন।
(ছ) নোবেল পুরস্কার ও সম্মান : গীতাঞ্জলি' ইংরেজি অনুবাদ 'Song Offerings' নামে বইটি লিখে ১৯১৩ সালে তিনি 'নোবেল' পুরস্কার লাভ করেন। তিনিই ছিলেন নোবেলজয়ী প্রথম ভারতীয় এবং বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ চিন্তাবিদ ও দার্শনিক। 
(জ) সাহিত্যসৃষ্টি ও অবদান : রবীন্দ্রনাথের রচনাজগৎ অগাধ ও বিচিত্র। তাঁর কাব্যগ্রন্থের মধ্যে উল্লেখযোগ্য— মানসী, সোনার তরী, ক্ষণিকা, খেয়া, বলাকা, পুনশ্চ প্রভৃতি। উপন্যাসের মধ্যে আছে চোখের বালি, ঘরে বাইরে, গোরা, চতুরঙ্গ, যোগাযোগ ইত্যাদি। নাটক ও গীতিনাট্যের মধ্যে চিত্রাঙ্গদা, ডাকঘর, বিসর্জন, অচলায়তন, চিরকুমার সভা প্রভৃতি বিখ্যাত। এছাড়া প্রাচীন সাহিত্য, সাহিত্যের পথে, শিক্ষা, রাশিয়ার চিঠি, কালান্তর প্রভৃতি প্রবন্ধ তাঁর চিন্তার গভীরতা প্রকাশ করে। তিনি অসংখ্য গান রচনা করে বাংলা সংগীতকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেন।
(ঝ) উপসংহার : রবীন্দ্রনাথের মতো এমন প্রতিভাশালী মনীষী বিশ্বসাহিত্যে তথা বাংলা সাহিত্যে আজও জন্মগ্রহণ করেননি। তিনি ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দের ৭ই আগস্ট আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। কিন্তু তাঁর সৃষ্টিকর্ম ও মানবিক আদর্শ আজও অমর।  

2. প্রদত্ত সূত্র ও তথ্য অবলম্বনে একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
জন্ম - ৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯১৮, দিনাজপুর
পিতা - প্রমথনাথ গঙ্গোপাধ্যায়।
শিক্ষা - দিনাজপুর জেলা স্কুল, ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজ, বরিশাল ব্রজমোহন কলেজ থেকে বিএ পাস (১৯৩৮), কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ (বাংলা) এবং ডিফিল (১৯৬০)।
কর্মজীবন - জলপাইগুড়ি কলেজ, সিটি কলেজ (কলকাতা) এবং কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা।
সাহিত্য কীর্তি - 'উপনিবেশ', 'শিলালিপি', 'পদসঞ্চার', 'লালমাটি', 'চারমূর্তি', 'পটলডাঙার টেনিদা', 'সুনন্দর জার্নাল' প্রভৃতি।
মৃত্যু - ৬ নভেম্বর, ১৯৭০, কলকাতা।

উত্তর :
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
(ক) ভূমিকা : রবীন্দ্র-পরবর্তী বাংলা সাহিত্যে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় এক গুরুত্বপূর্ণ লেখক। তিনি শুধু উপন্যাস বা ছোট গল্পই লিখেননি, নাটক, কবিতা ও প্রবন্ধও রচনা করেছেন। তাঁর লেখনীতে নিসর্গ প্রকৃতি, ইতিহাস এবং মানবিক সম্পর্ক  প্রাধান্য পেয়েছে।
(খ) প্রাথমিক পরিচিত : নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় ১৯১৮ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি অবিভক্ত বাংলার দিনাজপুর জেলার বালিয়াভিত্তি এলাকায় (বর্তমান বাংলাদেশে) জন্মগ্রহণ করেন। তাঁদের আদি নিবাস ছিল বরিশাল জেলার বাসুদেবপুরের নামচিড়া গ্রাম। নারায়ণের বাবা প্রমথনাথ গঙ্গোপাধ্যায় পুলিশের উচ্চপদে চাকরি করতেন বলে তাঁর ছেলেবেলা বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে কাটে।
(গ) ছাত্রজীবন : দিনাজপুর জেলা স্কুল থেকে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় ম্যাট্রিক পাস করেন। এরপর ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজে ভরতি হলেও ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে তাঁকে শহর ছাড়তে হয়, কলেজের পরীক্ষাও দেওয়া হয় না। পরে বরিশালের ব্রজমোহন কলেজ থেকে ইনটারমিডিয়েট এবং সেখান থেকেই ডিস্টিংশন-সহ বিএ ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে পাস করেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে M.A পাস করেন এবং রত্নময়ী স্বর্ণপদক লাভ করেন। এরপর ডক্টরেট ডিগ্রি (ডি ফিল) ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে লাভ করেন ওখান থেকেই।
(ঘ) কর্মজীবন : তিনি ১৯৪২ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জলপাইগুড়ি কলেজে, ১৯৪৫ থেকে ১৯৫৫ পর্যন্ত কলকাতার সিটি কলেজে পড়িয়েছেন। অবশেষে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়েই আমৃত্যু অধ্যাপনা করেছেন তিনি।
(ঙ) সাহিত্যকীর্তি : তিনি ছাত্রজীবন থেকেই লেখা শুরু করেন। সমালোচক এবং সাহিত্যিক হিসেবেও তিনি খ্যাতিমান ছিলেন। তার গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যকীর্তি হলো -
উপন্যাস : উপনিবেশ (৩ খন্ড, ১৯৪৪-১৯৪৭), সম্রাট ও শ্রেষ্ঠী (১৯৪৪), মন্ত্রমুধর (১৯৪৫), মহানন্দা, শিলালিপি, ট্রফি, বৈতালিক, শিলালিপি ইত্যাদি।
ছোটোগল্পগ্রন্থ : গল্পসংহার, সাপের মাথায় মণি, শ্রেষ্ঠ গল্প, স্বনির্বাচিত গল্প। 
নাটক: আগন্তক, পরের উপকার করিও না।
প্রবন্ধগ্রন্থ: সাহিত্য ও সাহিত্যিক, সাহিত্যে ছোটোগল্প, কথাকোবিদ রবীন্দ্রনাথ ইত্যাদি।
কলাম : সুনন্দর জার্নাল (সুনন্দ' ছদ্মনাম সাপ্তাহিক দেশ পত্রিকায় লেখা কলাম)।
শিশু-কিশোর সাহিতা : চারমূর্তি , টেনিদা ও সিন্ধুঘোটক, কম্বল নিরুদ্দেশ, চারমূর্তির অভিযান-প্রভৃতি রহস্য-রোমাঞ্চপূর্ণ উপন্যাস লিখেছেন। এ ছাড়াও তিনি শতাধিক শিশু-কিশোর গল্প ও কিছু শিশুপাঠ্য কবিতা লিখেছেন। 
(চ) সম্মান ও স্বীকৃতি : তিনি ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে আনন্দ পুরস্কার পান। ১৯৬৮ সালে বসুমতী পত্রিকা তাঁকে সংবাদ-সাহিত্যের প্রথম পুরস্কারে ভূষিত করে। পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাঁকে সরোজিনী বসু স্বর্ণপদক দেওয়া হয় মরণোত্তর সম্মান রূপে। 
(ছ) মৃত্যু : তিনি ১৯৭০ সালের ৬ নভেম্বর মৃত্যুবরণ করেন।

3. প্রদত্ত সূত্র ও তথ্য অবলম্বনে একটি প্রবন্ধ রচনা করো।
জীবনানন্দ দাশ
জন্ম - ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দের ১৭ ফেব্রুয়ারি।
বাবা - সত্যানন্দ দাশ,
মা - কুসুমকুমারী দাশ।
ছোটোবেলার পড়াশোনা - বরিশালের ব্রজমোহন বিদ্যালয়।
কলেজজীবন - ব্রজমোহন কলেজ এবং কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ, পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়।
কর্মজীবন - সিটি কলেজ, বাগেরহাট কলেজ, রামযশ কলেজ, ব্রজমোহন কলেজ, খড়গপুর কলেজ, বড়িষা কলেজ, হাওড়া গার্লস কলেজে অধ্যাপনা।
প্রথম কবিতা মুদ্রণ - ১৩২৬ বঙ্গাব্দে ব্রহ্মবাদী পত্রিকায়।
প্রথম কাব্যগ্রন্থ - ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে ঝরাপালক।
অন্যান্য কাব্যগ্রন্থ - ধূসর পাণ্ডুলিপি, বনলতা সেন, মহাপৃথিবী, সাতটি তারার তিমির, রূপসী বাংলা, বেলা অবেলা কালবেলা ইত্যাদি।
কবিতার বৈশিষ্ট্য - চিত্ররূপময়তা এবং নাগরিক মানুষের পালটে যাওয়া জীবনবোধের প্রকাশ।
রচিত উপন্যাস - জলপাইহাটি, মাল্যবান, সুতীর্থ, কারুবাসনা ইত্যাদি।
উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধগ্রন্থ - কবিতার কথা।
মৃত্যু - ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ২২ অক্টোবর, ট্রাম দুর্ঘটনায়। 
উত্তর :  এই প্রশ্নের উত্তর PDF এর মধ্যে আছে। PDF Download করার অপশন নিচে দেওয়া আছে।
🔹 লেখকের শেষ মন্তব্য :
WB Semester Team প্রকাশিত দ্বাদশ শ্রেণীর চতুর্থ সেমিস্টার সাজেশন ই-বুকগুলি (PDF) সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের ওয়েবসাইটের উপরের Menu অপশনে ক্লিক করুন। এই ই-বুক(PDF)গুলিতে নতুন সিলেবাসের প্রতিটি অধ্যায় থেকে খুব সুন্দর করে গুছিয়ে প্রশ্ন উত্তরগুলি উপস্থাপন করা হয়েছে। উপরের প্রশ্ন-উত্তর গুলি যদি আপনাদের কাজে লাগে, তবেই আমাদের এই পরিশ্রম সার্থক হবে। 
File Details :
PDF Name : দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিষ্টার প্রবন্ধ রচনা PDF
Size : 1.1 mb
No. of Pages : 2
Download Link : 

আরো পড়ুন প্রশ্নোত্তর
4. 'কেন এল না' কবিতার প্রশ্ন উত্তর PDF  Click here
1. প্রার্থনা কবিতার প্রশ্ন উত্তর PDF Click here
2. তিমির হননের গান কবিতার প্রশ্ন উত্তর PDF  Click here
3. হারুন সালেমের মাসি গল্পের প্রশ্ন উত্তর PDF Click here



Thanks,
WB Semester Team 
📞 & 💬 9883566115

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.