পঞ্চম অধ্যায় : সমকালীন ভারতে নাগরিক সমাজের আন্দোলনসমূহ PDF
🔹 দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিষ্টার রাষ্ট্রবিজ্ঞান পঞ্চম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর
[প্রতিটি প্রশ্নের মান 4]
1. পৌর আন্দোলন বা নাগরিক আন্দোলনের বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা করো। [4]
উত্তর : পৌর আন্দোলন বা নাগরিক আন্দোলনের অনেকগুলি সাধারণ বৈশিষ্ট্য দেখা যায়। তারমধ্যে নিচে প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করছি -
পৌর বা নাগরিক আন্দোলনের বৈশিষ্ট্য :
1. এই ধরনের আন্দোলনের প্রধান বৈশিষ্ট্য পারস্পরিকতা। এই আন্দোলন গড়ে তুলতে সমাজের মানুষের পারস্পরিক সহযোগিতা ও সক্রিয় অংশগ্রহণ প্রয়োজন বলে মনে করা হয়। এছাড়া, এই আন্দোলনে সাধারণত সেই বিষয়গুলি গুরুত্ব পায়, যা রাজনৈতিক কর্তৃপক্ষ উপেক্ষা করে।
2. এই আন্দোলনগুলি নাগরিক সমাজের স্তরে গড়ে ওঠা এক ধরনের ‘নতুন’ আন্দোলন। এগুলি মূলত সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিষয়কে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হয়, যেমন - পরিবেশ রক্ষা, মানবাধিকার সংরক্ষণ ইত্যাদি। অর্থনৈতিক অসাম্য বা মজুরি বৃদ্ধির মতো দাবির পরিবর্তে এখানে ‘সামাজিক ন্যায়বিচার’ প্রতিষ্ঠার দাবি প্রধান হয়ে ওঠে।
3. নাগরিক সমাজের আন্দোলন একটি স্বতন্ত্র আন্দোলন, যা একক নেতৃত্বে পরিচালিত হয় না। শুরুতে এই আন্দোলন নাগরিক সমাজের উদ্যোগে গড়ে উঠলেও পরে সহজেই তৃণমূল স্তরে ছড়িয়ে পড়ে।
4. এই ধরনের আন্দোলনগুলি সাধারণত পরিচিতির রাজনীতির ওপর নির্ভর করে। যেমন - লিঙ্গ বৈষম্য দূরীকরণ, নারীবাদী আন্দোলন, LGBTQ-দের আন্দোলন ইত্যাদি।
5. নাগরিক আন্দোলন স্বতন্ত্র আন্দোলন কারণ এটি সরকারি নিয়ন্ত্রণের বাইরে থেকে পরিচালিত হয়। এই আন্দোলনে ব্যক্তিগত স্বার্থ নয়, বরং সাধারণ স্বার্থকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। এর মূল লক্ষ্য বস্তুগত জীবনের চেয়ে জীবনের গুণগত মান উন্নত করা ও মানবাধিকার বিস্তার করা। এছাড়া সামাজিক অবিচার রোধ, জনকল্যাণে অঙ্গীকারবদ্ধ থাকা এবং সমাজে সমতা প্রতিষ্ঠাও এর গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য।
6. নাগরিক সমাজের আন্দোলন হল এক আন্দোলন। এই আন্দোলন একক নেতৃত্বের দ্বারা পরিচালিত হয় না। প্রাথমিকভাবে এই আন্দোলনগুলি নাগরিক সমাজের নেতৃত্বে গড়ে উঠলেও অতি সহজেই তা তৃণমূল স্তরে ছড়িয়ে পড়ে।
2. নর্মদা বাঁচাও আন্দোলন সম্পর্কে চীকা লেখো।
অথবা,
নর্মদা বাঁচাও আন্দোলন সম্পর্কে আলোচনা। [4]
উত্তর : নর্মদা বাঁচাও আন্দোলন : সাম্প্রতিক সময়ে ভারতে পরিবেশ সংরক্ষণের আন্দোলনের মধ্যে নর্মদা বাঁচাও আন্দোলন বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এটি মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র ও গুজরাটে বিস্তৃত। ১৯৮০-এর দশকে ভারত সরকার নর্মদা নদীর উপত্যকা এলাকায় সামগ্রিক উন্নয়ন এবং জলবিদ্যুৎ ও সেচ প্রকল্পের জন্য 'নর্মদা ভ্যালি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট' (NVDP) গ্রহণ করলে, নদী ও তার অববাহিকায় বসবাসকারী মানুষরা নিজেদের জীবন ও সম্পদের সুরক্ষার জন্য আন্দোলন শুরু করে। মধ্যপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্রের নর্মদা উপত্যকায় গণ্ড, ভীল, ভীলাল্লা, বাইগা, কোরকু ইত্যাদি ভূমিজ আদিবাসীরা বাস করে। তারা নর্মদা নদীকে ভক্তিভরে সম্মান করে এবং মাছ ধরা, কৃষি কাজসহ জীবিকার জন্য নদীর ওপর নির্ভরশীল। শুধু আদিবাসীরাই নয়, নদীর অববাহিকায় বসবাসকারী সাধারণ মানুষরাও, যাদের জীবন ও সংস্কৃতিতে নর্মদা জড়িত, আন্দোলনে অংশ নেন। পরবর্তীতে নাগরিক সমাজ এবং বিদ্বজনরা আন্দোলনকে সমর্থন করে। দেশে ও বিদেশে জনমত গড়ে ওঠে।
নেতৃত্ব : নর্মদা বাঁচাও আন্দোলনের উল্লেখযোগ্য নেতৃত্ব ছিলেন মেধা পাটেকর এবং বাবা আমতে। এছাড়াও কমলা দেবী, মোহন ভাই প্রমুখ আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
প্রধান দাবি : এই আন্দোলনের প্রধান দাবি ছিল বাস্তুচ্যুতকরণ বন্ধ করা, পুনর্বাসনের নিশ্চয়তা দেওয়া, এবং বাঁধ নির্মাণের ফলে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি রোধ করা।
উপসংহার : নর্মদা বাঁচাও আন্দোলন বিশ্বজুড়ে পরিবেশ, মানবাধিকার এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে সচেতনতা বাড়িয়েছে। একই সঙ্গে এটি উন্নয়ন এবং পরিবেশের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা ও মানবাধিকারের সুরক্ষার গুরুত্বও তুলে ধরেছে।
3. নর্মদা বাঁচাও আন্দোলনের বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্বগুলি লেখো। [HS Model Question] [4]
উত্তর : নর্মদা বাঁচাও আন্দোলন ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক আন্দোলন। এর আন্দোলনের অনেকগুলি প্রধান বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সেগুলি আমি নিচে তুলে ধরলাম -
নর্মদা বাঁচাও আন্দোলনের বৈশিষ্ট্য :
1. বৃহৎ বাঁধ প্রকল্পের প্রতিবাদ : এই আন্দোলন মূলত নর্মদা নদীর উপর সর্দার সরোবর বাঁধ নির্মাণের কেন্দ্রীয় সরকারের পরিকল্পনার বিরোধিতায় গড়ে ওঠে। বাঁধ নির্মাণের ফলে পরিবেশে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা দেখা দেওয়ায় এই আন্দোলন পরিচালিত হয়।
2. বাস্তুচ্যুতির বিরোধিতা : সর্দার সরোবর বাঁধ নির্মাণের কারণে নর্মদা উপত্যকায় বহু প্রান্তিক মানুষের বাস্তুচ্যুতির সম্ভাবনা দেখা দেয়। এর প্রতিক্রিয়ায় প্রান্তিক জনগণ তাদের অধিকার রক্ষার জন্য আন্দোলনে যুক্ত হন।
3. পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধি : এই আন্দোলন স্থানীয় মানুষের মধ্যে বৃহৎ বাঁধ নির্মাণের কারণে পরিবেশে সম্ভাব্য ক্ষতির সচেতনতা তৈরি করতে সক্ষম হয়। এর ফলে নদীর অববাহিকা ধ্বংস, বনাঞ্চল ক্ষয়, জীববৈচিত্র্য নাশ এবং বাস্তুতন্ত্রের ওপর নেতিবাচক প্রভাব সম্পর্কে তীব্র জনমত গড়ে ওঠে।
নর্মদা বাঁচাও আন্দোলনের গুরুত্ব :
1. দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের গুরুত্ব : এই আন্দোলন বৃহৎ উন্নয়ন প্রকল্প সংক্রান্ত প্রথাগত ধারণাকে প্রশ্ন তুলেছিল এবং সুস্থায়ী ও সমাজভিত্তিক বিকল্প উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছে।
2. অহিংস আন্দোলনের পথ অবলম্বন : এই আন্দোলন সামাজিক ন্যায় ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য অহিংস আন্দোলনের মাধ্যমে বাস্তুচ্যুত প্রান্তিক মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। এর স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯১ সালে আন্দোলনের অন্যতম নেতা মেধা পাটেকর ও বাবা আমতে-কে 'রাইট লাইভলিহুড অ্যাওয়ার্ড' প্রদান করা হয়।
3. পরিবেশবিধ্বংসী প্রকল্প প্রতিরোধ : নর্মদা বাঁচাও আন্দোলন সর্দার সরোবর বাঁধের পরিবেশবিধ্বংসী বৃহৎ প্রকল্পটি বন্ধ করতে সক্ষম হয়। নতুবা এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে নর্মদা উপত্যকায় বসবাসকারী মানুষের জীবন ও জীবিকা বিপন্ন হতো।
4. চিপকো আন্দোলনের ফলাফল লেখো।
অথবা,
চিপকো আন্দোলনের প্রভাব সম্পর্কে যা জানো লেখো। [4]
উত্তর : চিপকো আন্দোলন ভারতের প্রথম শক্তিশালী পরিবেশ আন্দোলন। এটি শুধু পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য ছিল না। পাহাড়ি অধিবাসীদের দীর্ঘদিন ধরে রক্ষিত অরণ্যের অধিকার সংরক্ষণের জন্যও এটি সংগঠিত হয়। আন্দোলনের প্রভাব বিস্তৃত এবং সাফল্য অসংশয়। এই আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবগুলি নীচে আলোচনা করা হল-
চিপকো আন্দোলনের প্রভাব :
1. বৃক্ষচ্ছেদনর উপরে নিষেধাজ্ঞা : চিপকো আন্দোলনের একটি প্রভাব হলো বৃক্ষচ্ছেদনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়া। আন্দোলনের চাপে উত্তরপ্রদেশ সরকার একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করে। কমিটির নেতৃত্বে ছিলেন উদ্ভিদবিজ্ঞানী ড. বীরেন্দ্র কুমার। কমিটি আন্দোলনকারীদের যুক্তি সমর্থন করে সরকারের কাছে রিপোর্ট পেশ করে। এই প্রেক্ষাপটে ভারত সরকার আগামী ১৫ বছরের জন্য উত্তরপ্রদেশের গাড়োয়াল ও কুমায়ুন রেঞ্জে বৃক্ষচ্ছেদন নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
2. নারীর নেতৃত্বে পরিবেশ আন্দোলন : ১৯৭০-এর দশকে চিপকো আন্দোলন শুরু হয়। এটি গ্রামীণ মহিলাদের দ্বারা পরিচালিত একটি অহিংস সামাজিক ও পরিবেশগত আন্দোলন। এই আন্দোলনের ফলে ভারতে নারীবাদী আন্দোলনে নতুন মাত্রা যোগ হয়। এটি পরিবেশের সুরক্ষার সঙ্গে নারীর আন্দোলনকে সংযুক্ত করে। অন্যভাবে বলা যায়, এটি পরিবেশগত নারীবাদ বা Eco-feminism।
3. পরিবেশ নীতি ও সামাজিক সংযোগ : এই আন্দোলনের ফলে পরিবেশ, জীবনযাপন ও সামাজিক ন্যায়বিচারের মধ্যে নতুন সংযোগ গড়ে ওঠে। এই আন্দোলনে গড়ে ওঠা প্রতিবাদ সরকারের পরিবেশ সংরক্ষণ নীতি পরিবর্তনে প্রভাব ফেলে। এর ফলে সরকার হিমালয়ের বনাঞ্চল সংরক্ষণে নতুন নীতি ঘোষণা করে।
4. পরিবেশ নীতিতে স্থানীয় অধিবাসীদের অধিকার প্রতিষ্ঠা : এই আন্দোলনের ফলে বনভূমি রক্ষায় স্থানীয় অধিবাসীদের অধিকার নিশ্চিত হয়। পরে বনভূমি সংরক্ষণে সরকারি নীতিতে এই বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ভারত সরকার অবৈধভাবে বনভূমি ধ্বংসের বিরুদ্ধে কঠোর নিয়মকানুন তৈরি করে। এটি বনভূমির পাশে থাকা আদিবাসীদের অধিকার রক্ষার উদ্দেশ্যেও প্রযোজ্য হয়।
5. নাগরিক সমাজ আন্দোলনের ভূমিকা আলোচনা করো।
অথবা,
নাগরিক সমাজ আন্দোলনের কার্যাবলি লেখো। [4]
উত্তর : নাগরিক সমাজ রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে একটি সংযোগসূত্র হিসেবে কাজ করে। এটি সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকার রক্ষা এবং গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এখন আমি নিচে নাগরিক সমাজের প্রধান কাজগুলি সম্পর্কে আলোচনা করছি -
নাগরিক সমাজ আন্দোলনের ভূমিকা ও কার্যাবলি :
1. সামাজিক সমতা প্রতিষ্ঠা : নাগরিক সমাজ আন্দোলন সমাজের দুর্বল ও বঞ্চিত মানুষের অধিকার রক্ষার মাধ্যমে ন্যায্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে। পাশাপাশি জাতিভেদ, বর্ণভেদ, লিঙ্গ বৈষম্য এবং অন্যান্য সামাজিক অন্যায়ের বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়ে তোলাও এই আন্দোলনের অন্যতম লক্ষ্য।
2. নারী নিরাপত্তা ও সচেতনতা : ‘Me Too’ (২০১৭) আন্দোলনের মতো সামাজিক উদ্যোগের মাধ্যমে মহিলাদের ওপর হওয়া যৌন নির্যাতন ও নিপীড়নের বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে নাগরিক সমাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। সংবাদমাধ্যম, পত্রিকা ও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে নারীর অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেয় নাগরিক সমাজ।
3. মহিলাদের কর্মসংস্থান ও ক্ষমতায়ন : নাগরিক সমাজ নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করে সামাজিক সমতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এনজিও ও স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মাধ্যমে দরিদ্র নারীদের উন্নয়নমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান এবং তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি নাগরিক সমাজের অন্যতম কাজ। এ প্রসঙ্গে ‘SEWA’ (Self Employed Women's Association)-এর উল্লেখ করা যেতে পারে।
4. পরিবেশ সুরক্ষা ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা : নাগরিক সমাজ জলবায়ু পরিবর্তনের মোকাবিলা এবং বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির মাধ্যমে পরিবেশ রক্ষা করে। বন্যা, খরা বা ভূমিকম্পের মতো দুর্যোগে ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যক্রম পরিচালনাও নাগরিক সমাজের গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
5. নারীর রাজনৈতিক ও সামাজিক অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ : নাগরিক সমাজ রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণ ও নেতৃত্ব বৃদ্ধির জন্য সংরক্ষিত আসন, রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি ও প্রশিক্ষণমূলক কর্মসূচি পরিচালনা করে। সমাজের সব স্তরের মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে নারীর অধিকার রক্ষা করা সম্ভব হয়।
উপসংহার : নাগরিক সমাজ জনগণকে সচেতন করে, দুর্নীতি কমাতে সাহায্য করে, মানবাধিকার রক্ষা করে এবং রাজনৈতিক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে। এভাবে এটি গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
🔹 লেখকের শেষ মন্তব্য :
দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিষ্টার রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পঞ্চম অধ্যায় : 'সমকালীন ভারতে নাগরিক সমাজের আন্দোলনসমূহ' থেকে 4 নম্বর মানের আরো অনেকগুলি খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর আছে। সেগুলি পেতে হলে আমাদের WB Semester Team প্রকাশিত দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার সাজেশন ই-বুকগুলি (PDF) নিতে হবে। সাজেশন ই-বুক সম্পর্কে জানতে Menu Option এ ক্লিক করো বা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
File Details :
PDF Name : ক্লাস 12 ভারত সরকারের বিভিন্ন বিভাগসমূহ PDF
আরো পড়ুন | প্রশ্নোত্তর |
---|---|
1. চতুর্থ অধ্যায় : ভারত সরকারের বিভিন্ন বিভাগ PDF | Click here |
2. দ্বিতীয় অধ্যায় : প্রধান আঞ্চলিক সংগঠনসমূহ PDF | Click here |
3. ডাকঘর নাটকের প্রশ্ন উত্তর PDF | Click here |
4. তৃতীয় অধ্যায় : বিশ্বায়ন PDF | Click here |
WB Semester Team
📞 & 💬 9883566115